দায়িত্বশীল নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছেন খেলাফত মজলিসের জনপ্রিয় নেতা
ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা হাফিজুর রহমান এখন প্রশংসার কেন্দ্রবিন্দুতে। দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে দলীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছেন। জনপ্রিয়তা, আস্থা, সততা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধে দৃঢ় এই মানুষটি রাজনৈতিক অঙ্গনে একজন পরিচ্ছন্ন ও গ্রহণযোগ্য নেতার রূপে আত্মপ্রকাশ করেছেন।
অতীতে টানা ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেও মাওলানা হাফিজুর রহমান কখনও ব্যক্তি স্বার্থে কোনো আপোষ করেননি। দলীয় আদর্শে অটল থেকে তিনি জনগণের পাশে ছিলেন – থেকে যাচ্ছেন। তার সুনাম শুধু ভাঙ্গা উপজেলাতেই সীমাবদ্ধ নয়; সদরপুর ও চরভদ্রাসন এলাকাতেও তিনি একজন সুপরিচিত ও সম্মানিত ব্যক্তি।
আল্লামা মামুনুল হকের ঘনিষ্ঠ সহচর
মাওলানা হাফিজুর রহমান শুধুমাত্র স্থানীয় পর্যায়ের নেতা নন – তিনি জাতীয় পর্যায়েও পরিচিত মুখ। তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা আল্লামা মামুনুল হকের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত। মামুনুল হকের চিন্তা-ভাবনা, নীতি ও সংগ্রামের সঙ্গে নিজেকে দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত রেখেছেন হাফিজুর রহমান।
ফরিদপুর-৪ আসনে নৌকার বিকল্প ভাবছেন অনেকে
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাওলানা হাফিজুর রহমান নিরলসভাবে মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ফরিদপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর-৪ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মাওলানা মিজানুর রহমান মোল্লার পক্ষে তিনি হাটে, মাঠে, মসজিদে, মাদ্রাসায়, এমনকি রিকশা চালক ও পথচারীদের কাছেও গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।
জনগণের মূল্যায়ন: “তিনি সৎ ও জ্ঞানী মানুষ”
স্থানীয় জনগণ মনে করেন, মাওলানা হাফিজুর রহমান একজন সৎ, জ্ঞানী, পরিশ্রমী ও আদর্শবান নেতা। তার মতো নেতৃত্ব বর্তমান সময়ে অত্যন্ত প্রয়োজন। এলাকার ধর্মপ্রাণ মানুষ, যুবসমাজ ও সাধারণ জনগণ তার এই অবদানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে।